The Little Red Hen
English Folk Tale
..................................
ছোট্ট লাল মুরগী -০২
ধুর্ত শেয়াল থলেটা নিয়ে ছোট্ট লাল মুরগীর ঘরের বাইরে সুযোগের অপেক্ষায় রইল।
লাল মুরগীছানাটা বনে গিয়েছিল কাঠ কাটতে। তার মাথায় কাঠের বোঝা নিয়ে সে ফিরল। ঘরে ঢুকার সময় তার দরজাটা একটু খোলা রইল।
এই সুযোগে ধূর্ত শেয়াল মুরগীর ঘরে ঢুকে পড়ল। মুরগীছানাটা পেছন ফিরে তাকে দেখল না।
দরজার পেছনে সে লুকিয়ে রইল।
মাথায় কাঠির বোঝা নিয়ে ঘরে ঢুকে ধপ করে মুরগীছানা দরজা বন্ধ করে দিল।
দরজা বন্ধ করে দেখে ধূর্ত শেয়াল তার মোটা লেজ ফুলিয়ে বসে আছে।
তাড়াতাড়ি লাফ দিয়ে লাল মুরগীছানা উচু বিমের উপড় উঠে বসল।
'এই যে জনাব শেয়াল, তুমি এবার যেতে পার। এখানে তুমি কিছুতেই আমাকে ধরতে পারবে না।' মুরগীছানা উচু গলায় বলল।
'তা দেখা যাবে।' বলল ধুর্ত শেয়াল।
তারপর সে তার লেজ নাড়তে লাগল।
ঘরের চারপাশে সে ঘুরতে লাগল।
ছোট্ট লাল মুরগী এটা দেখতে দেখতে এক সময় ক্লান্ত হয়ে পড়ল। শেয়ালের সাথে সাথে তার চোখগুলোও ঘুরছিল সারা ঘরময়।
তার চোখে প্রচুর ঘুম নেমে এল। এক সময় সে বিম থেকে পড়ে গেল।
ধূর্ত শেয়াল তাড়াতাড়ি মুরগীছানাটিকে তার থলেতে ঢুকিয়ে পাহাড়ে অবস্থিত তার গুহার দিকে দৌড় দিল।
কিন্তু লাল মুরগীছানার মাথায় ছিল অন্য এক বুদ্ধি।
সে তার পকেট থেকে দাড়াল ছুরিটা বের করল। ছোট্ট একটা গর্ত কেটে থলে থেকে বেরিয়ে পড়ল।
তারপড় সে বড় একটা পাথর তার থলের মধ্যে ঢুকিয়ে দিল।
কিছুক্ষণের মধ্যেই ধুর্ত শেয়াল তার গুহায় এসে পৌছাল।
'মা! মা! পানি গরম করেছ?'
'হ্যা পানি খুব গরম হয়েছে।'
তারপর সে ধপাস করে থলেতে খুলে মুরগীটা পানির মধ্যে ফেলল।
কিন্তু এটাতো মুরগী না। বড় একটা পাথর।
পাথরটা পানির মধ্যে ধপাস করে পড়তে গরম পানি সব ধুর্ত শেয়াল আর তার মায়ের উপড় পড়ল।
এতে তারা পুড়ে মারা গেল।
এরপর থেকে ছোট্ট লাল মুরগী তার ঘরে খুব আনন্দে দিন কাটাতে লাগল।
সমাপ্ত
বাংলাদেশে www.bdtender.com‘ই প্রথম টেণ্ডার নটিফিকেসান সার্ভিস চালু করেছে । আপনি এখন্ আর দশ, পনের, বিশটি পত্রিকা কেনার প্রয়োজন নেই । দেশের সকল পত্রিকার টেণ্ডার/দরপত্র গুলি একত্র করে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ভাগ করে দিয়েছে তাতে আর আপনাকে বাড়তি ঝামেলা পোহাতে হবেনা এবং আপনার আর কষ্ট করে সব গুলি টেণ্ডার/দরপত্র দেখতেও হবে না । শুধু ক্যাটাগরি সিলেক্ট করে দিলেই আপনার কাঙ্ক্ষিত টেণ্ডার/দরপত্র টি ই- মেইল এলার্টের মাধ্যমে আপানার কাছে পোঁছে যাবে ।
ReplyDelete